সুপ্রিয় পাঠক, আস-সালামু আলাইকুম।আপনার কি স্মৃতিশক্তি দূর্বল হয়ে পড়েছে। আপনি স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায় খুঁজছেন । তাহলে আজকের পোস্টটি আপনার জন্য। আজকের এ পোস্টের মাধ্যমে আমি স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো।
আপনি যদি স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির দোয়া, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায় খাবার, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ব্যায়াম, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির হোমিও উপায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ইসলামিক উপায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির আমল ও বাচ্চাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
পেজ সূচিপত্রঃ স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায় – স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ইসলামিক উপায়
- স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায় ।স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ইসলামিক উপায়
- স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায় খাবার । স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায়
- স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ব্যায়াম। স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায়
- স্মতিশক্তি বৃদ্ধির হোমিও উপায়। স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায়
- বাচ্চাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায়। বাচ্চাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির দোয়া
- স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ইসলামিক উপায়। স্মৃুতিশক্তি বৃদ্ধির আমল। স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির দোয়া
- স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির দোয়া। স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ইসলামিক উপায়
- শেষ কথা: স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায়। স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ইসলামিক উপায়
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায় ।স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ইসলামিক উপায়
আপনি হয়তো অধিক কাজের চাপের কারণে প্রায় এটা-সেটা ভুলে যাচ্ছেন বা আপনার স্মৃতিশক্তি দিন দিন দূর্বল হয়ে পড়ছে? এভাবে চলতে থাকলে আপনার স্মৃতিশক্তি হয়তো একদিন সম্পূর্ণ লোপ পেতে পারে । আজকের এ পোস্টের মাধ্যমে আমি স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো। চলুন শুরু করা যাক:
০১. নিয়মিত ও পর্যাপ্ত ঘূম: পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া মস্তিষ্কের জন্য হুমকিসরুপ।আপনার যদি রাতে পর্যাপ্ত ঘুম না হয় তাহলে মস্তিষ্কে বাঁধার সৃষ্টি হয় এবং যার কারণে আপনার স্মৃুতশক্তি লোপ পেতে থাকে। এ থেকে উত্তোরণের একমাত্র পন্থা হলো রাতে পর্যাপ্ত ঘুম । গবেষণায় দেখা গেছে পর্যাপ্ত ঘুম না হলে মস্তিষ্ক প্রায় সাত বছর বুড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
০২. নিয়মিত হাঁটাহাঁটি করা : আপনি যদি আপনার ব্রেইনকে সুস্থ্য রাখতে চান তাহলে নিয়মিত হাঁটাচলার অভ্যাস গড়ে তুলুন। কেননা, নিয়মিত হাঁটাহাঁটি করলে শরীর সুস্থ্য থাকার পাশাপাশি মস্তিষ্ককেও সুস্থ্য রাথে। তাই স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে নিয়মিত হাটাহাটি করার কোন বিকল্প নেই।
০৩. ঘরের তাপমাত্রা ২১ ডিগ্রি সেলসিয়াস রাখা: ঠান্ডা ঘরে বসবাস করা শরীরের জন্য বেশ উপকারি বিশেষ করে গরমের সময়। ঠান্ডা ঘর মস্তিষ্ককেও তিনগুন বেশি ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে যা স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে বিশেষভাবে সহায়ক। এজন্য গরম ও ঠান্ডার সময় ঘরের তাপমাত্রা ২১ ডিগ্রি সেলসিয়াস রাখা একান্ত প্রয়োজন।
০৪. নিয়মিত পায়ের আঙ্গুল ম্যাসাজ করা: নিয়মিত পায়ের আঙ্গুল ম্যাসাজ করলে তা মস্তিষ্কের কোষের সাথে যোগাযোগ স্থাপনে বিশেষভাবে সাহায্য করে এবং মস্তিষ্কের কোষগুলোকে সচল রাখতে সহায়তা করে। এজন্য দিনে নিয়মিত পাঁচবার করে আঙ্গুলের ম্যাসাজ করার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
০৫. মস্তিষ্ক উপযোগী খাবার গ্রহণ করা: আপনি যদি স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে চান তাহলে আপনাকে নিয়মিত মস্তিষ্কের পুষ্টি অনুযায়ী খাবার গ্রহণ করতে হবে। মস্তিষ্কের স্মৃতিবৃদ্ধিতে আখরোট খুবই উপকারি। এজন্য আপনি নিয়মিত আখরোট খেতে পারেন। এছাড়া মস্তিষ্কের স্মৃতি বৃদ্ধিতে সহায়ক যেমন ( বাদাম. মাছ, তেলের বীজ, পালং শাক ও বিভিন্ন প্রকার সবুজ শাকসবজি ) আপনার খাবার তালিকায় রাখুন।
আরো পড়ুন: ঘুমানোর দোয়া বাংলায় জেনে নিন
০৫. নিয়মিত মেডিটেশন করা: আপনি আপনার মস্তিষ্ককে সুস্থ্য রাখতে ও আপনার মস্তিষ্ককে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে নিয়মিত মেডিটেশন করতে পারেন। নিয়মিত মেডিটেশন আপনার মস্তিষ্ককে সুস্থ্য-সবল ও মুজবুত করতে ও আপনার প্রখর স্মৃতিশক্তি বাড়াতে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে থাকে।
০৬. সূর্যোদয়ের সাথে সাথে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করা: আপনি যদি সূর্যোদয়ের সাথে সাথে ঘুম থেকে ওঠেন তাহলে কর্টিসল নামক হরমোন মস্তিষ্কে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং আপনার মস্থিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। তাই প্রভাতে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করা থুবই উপকারি।
০৭. নিয়মিত গান শোনার অভ্যাস করা: নিয়মিত একটি নির্দিষ্ট সময়ে গান শোনার অভ্যাস করা মস্তিষ্কের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে ব্যাপকভাবে সহায়তা করে। কেননা আপনি যখন কোন গান উপভোগ করেন তখন আপনার মস্তিষ্কের প্রায় সকল কোষগুলো সতেজ হযে উঠে যা আপনার স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
০৮. প্রতিদিন নতুন নতুন কিছু শেখার অভ্যাস করা: মস্তিষ্ককে একঘেয়ামী কোন কাজে ব্যস্ত না রেখে মস্তিষ্ককে প্রতিদিন নতুন নতুন কাজে অভ্যাস করানো স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে। তাই মস্তিষ্ককে সুস্থ্য রাখার জন্য মতিষ্ককে প্রতিদিন নতুন নতুন কিছু শেখার অভ্যাস করা অত্যন্ত জরুরী।
আরো পড়ুন: প্রেশার লো হলে করণীয় ১০ টি উপায় জেনে নিন
আপনি যদি স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির দোয়া, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায় খাবার, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ব্যায়াম, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির হোমিও উপায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ইসলামিক উপায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির আমল ও বাচ্চাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায় খাবার । স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায়
মস্তিষ্ক উপযোগী পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক। আপনি যদি আপনার স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে চান তাহলে আপনাকে নিয়মিত পুষ্টিকর থাবার গ্রহণ করতে হবে। আজকের এ পোস্টে আমি সেইসব খাবার সম্পর্কে আলোচান করবো যেগুলো গ্রহণ করলে আপনি আপনার স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে পারবেন।চলুন শুরু করা যাক।
নিয়মিত শাক-সবজি খাওয়া: সবুজ শাক-সবজি আপানার স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে ব্যাপক সহায়তা করে থাকে। এজন্য আপনাকে নিয়মিত সবুজ শাক-সবজি যেমন (পালংশাক) এটি আপনার মস্তিষ্কের কগনিশেন প্রতিরোধে সহায়তা করে।এছাড়া ব্রুকলি, গাজর, ফুলকপি মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
সামদ্রিক মাছ : আপনি আপনার মস্তিষ্কের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে চাইলে আপনি প্রচুর পরিমান সামুদ্রিক মাছ খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন। কেননা সামুদ্রিক মাছে তেলে ওমাগা 3 ফ্যাট আছে যা মস্তিষ্কের জন্য খুবই উপকারী। যা আপনার মস্তিষ্ককে সুস্থ্য রাখতে সহায়তা করে।
বাদাম জাতীয় খাবার গ্রহণ: বাদাম জাতীয় খাবার যেমন আখরোট, চিনাবাদাম, কাজু বাদাম স্মৃতিশক্তি ধরে রাখতে ব্যাপকভাবে সহায়তা করে। তাই আপনি আপনার স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে চাইলে আপনার নিয়মিত খাবার তালিকায় বাদামজাতীয় খাবার রাখতে পারেন।
আরো পড়ুন: মাসিকের ব্যাথা কমানোর কার্যকরী উপায় জেনে নিন
কালোজাম/স্ট্রবেরি খাওয়া: আপনি আপনার স্মৃতি শক্তি বাড়াতে চাইলে নিয়মিত কালোজাম বা স্ট্রবেরি খাইতে পারেন। কেননা, কালোজাম বা স্ট্রবেরি মস্তিষ্কের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
ডিমের হলুদ অংশ: ডিমের হলুদ অংশে নিউট্রিয়েন্ট কোলিন আছে যা স্মৃতি শক্তি ধরে রাখতে ব্যাপক সহায়তা করে। তাই আপনি আপনার স্মৃতিশক্তি বাড়াতে চাইলে নিয়মিত ডিমের হলুদ অংশ খেতে পারেন।
আপনি যদি স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির দোয়া, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায় খাবার, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ব্যায়াম, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির হোমিও উপায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ইসলামিক উপায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির আমল ও বাচ্চাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ব্যায়াম। স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায়
মস্তিষ্ককে কর্মক্ষম রাখতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই মস্তিষ্ককে সচল রাখতে হবে। আপনি আপনার মস্তিষ্ককে যত সচল রাখবেন আপনি আপনার মস্তিষ্ককে ততই কর্মক্ষম রাথতে পারবেন। তাই আজকে আমি মস্তিষ্ককে সচল রাখার জন্য কিছু ব্যায়াম নিয়ে আলোচনা করবো। তাই স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ব্যায়াম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়তে থাকুন।
মস্তিষ্ককে সচল রাখা: মস্তিষ্ককে আপনি যত সচল রাখতে পারবেন আপনার মস্তিষ্ক ততই কর্মক্ষম হবে। এজন্য আপনার মস্তিষ্ককে সব সময় নতুন নতুন অভিজ্ঞতার সমক্ষিণ করতে হবে। আপনার মস্তিষ্ক যাতে নতুন নতুুন কোন বিষয়ের সাথে পরিচিতি লাভ করে সে ব্যবস্থা করতে হবে।
বাঁ হাত দিয়ে ব্রাশ করার অভ্যাস করা: আমরা প্রায় প্রতিটি কাজ ডান হাত দিয়ে করে থাকি। তাই আমাদের মস্তিষ্কের ডান অংশ সব সময় বেশি সক্রিয় থাকে। তাই আপনি বাঁ হাত দিয়ে ব্রাশ করার অভ্যাস করলে আপনার মস্তিষ্কের বাম অংশও সক্রিয় হওয়ার সুয়োগ পাবে।
যোগ-ব্যায়াম অভ্যাস করা: যোগ ব্যায়াম মস্তিষ্ককে স্থির রাখতে ব্যাপকভাবে সহায়তা করে। ফলে আপানার স্মরণশক্তি বৃদ্ধি পায়। তাই আপনি আপনার মস্তিষ্কের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে নিয়মিত যোগ ব্যায়ামের অভ্যাস করতে পারেন।
আরো পড়ুন: রেশম চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে নিন
গানিতিক চর্চা: আপনি আপনার মস্তিষ্কের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে নিয়মিত গাণিতিক চর্চা করতে পারেন। কারণ, গাণিতিক চর্চা এক প্রকার মস্তিষ্কেরই চর্চা। তাই আপনি আপনার স্মৃতি শক্তি বাড়াতে নিয়মিত গাণিতিক চর্চা করতে পারেন।
নিয়মিত বই পড়ার অভ্যাস করা: নিয়মিত বই পড়ার অভ্যাস মস্তিষ্ককে ব্যাপকভাবে সচল রাখতে সহায়তা করে ।তাই নিয়মিত বই পড়া মস্তিষ্কের একটি কার্যকরী ব্যায়াম।
আপনি যদি স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির দোয়া, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায় খাবার, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ব্যায়াম, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির হোমিও উপায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ইসলামিক উপায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির আমল ও বাচ্চাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
স্মতিশক্তি বৃদ্ধির হোমিও উপায়। স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায়
সুপ্রিয় পাঠক, এ পর্যায়ে আমি স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির হোমিও উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো। আপনি যদি স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির দোয়া, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায় খাবার, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ব্যায়াম, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির হোমিও উপায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ইসলামিক উপায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির আমল ও বাচ্চাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির হোমিওপ্যাথিক ঔষধ হিসাবে অভিজ্ঞ হোমিও প্যাথিক ঔষধ হিসাবে প্রাথমিকভাবে সালফার, অরামটোলিকাম, নাক্স ভমিকা ইত্যাদি ঔষধ দিয়ে থাকেন।তাছাড়া টিউবারকুলার, মেডোরিনাম, জিংকাম মেটালিকাকাম, বিউফো রানা ইত্যাদি ঔষধ বা এনাকার্ডিয়াম, কার্বোভেজ, এসিডফস, ব্যারাইটা কার্ব, কোনিয়াম, ক্যাল-কার্ব ল্যাকেসিস ইত্যাদি প্রয়োগ করে থাকেন। এসব ঔষধ নিজে ব্যবহার না করে অভিজ্ঞ ও রেজিস্ট্রাট চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করবেন। অন্যথায় আমার ওয়েবসাইট এর জন্য দায়ী থাকবে না।
বাচ্চাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায়। বাচ্চাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির দোয়া
শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশের উপর নির্ভর করে শিশুর স্মৃতিশক্তি। এ পর্যায়ে আমি শিশুর স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো। বাচ্চাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি সম্পর্ণ পড়তে থাকুন। চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক।
মেমরি গেম খেলা:
বাচ্চাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির কার্যকরী উপায় হলো মেমরি গেম খেলা। মেমরি গেম খেললে বাচ্চাদের মস্তিষ্ক সব সময় সচল থাকে এবং তাদের মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং তাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়। এজন্য আপনাকে সচেতন থাকতে হবে আপনার বাচ্চা কি ধরণের গেম খেলছে বা আপনার বাচ্চা যাতে গেমে আসক্ত না হতে পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
চাপমুক্ত শিক্ষার ব্যবস্থা করা:
আপনি যদি আপনার বাচ্চার স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে চান তাহলে আপনার বাচ্চাকে আনন্দের সাথে শিক্ষা গ্রহেণের ব্যবস্থা করতে হবে। আপনার বাচ্চাকে কোন কিছু শিখতে চাপ প্রয়োগ করা থেকে বিরত থাকু্ন। যা শিখাবেন তা যেন সে আনন্দের সাথে গ্রহণ করে সেদিকে আপনাকে বিশেষভাবে লক্ষ রাথতে হবে।
পর্যাপ্ত ঘুমের ব্যবস্থা করা:
আপনার বাচ্চাকে মেধাসম্পন্ন এবং প্রখর স্মৃতিশক্তি হিসাবে গড়ে তুলতে পর্যাপ্ত ও নিয়মিত ঘুমের কোন বিকল্প নেই। এজন্য আপনার সন্তান যাতে নিয়মিত ৮/১০ ঘন্টা ঘুমাতে পারে সে বিষয়ে আপনারকে বিশেষ নজর রাখতে হবে।
সবুজ শাক-সবজি খেতে দেওয়া:
সবুজ শাক-সবজি শিশুর স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধিতে ও মানসিক গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এজন্য আপনার বাচ্চার নিয়মিত খাদ্য তালিকায় সবুজ শাক-সবজি যেমন, পালংশাক, ধনেপাতা, পুদিনা পাতা, সরিষার পাতা, লেটুস, বিটরুট পাতা ইত্যাদি নিয়মিতভাবে রাখুন।
আরো পড়ুন: নগদ একাউন্ট লক হলে করণীয় জেনে নিন
মাছ ও ডিম খাওয়ানো:
আপনি আপনার বাচ্চার মেধাবিকাশ ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে নিয়মিত মাছ ও ডিম থেতে দিন। ডিম ও মাছ আপনার বাচ্চার স্মৃতিশক্তি বাড়াতে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে থাকে।
বাদাম ও বীজ খাওয়ানো:
আপনি আপনার বাচ্চার মেধাবিকাশ ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে নিয়মিত বাদাম ও বীজ খাওয়াতে পারেন। কারণ বাদাম ও বীজ মস্তিষ্ককে সচল ও কর্মক্ষম রাখতে ব্যাপক সহায়তা করে। তা্ই আপানর বাচ্চার নিয়মিত খাদ্য তালিকায় বাদাম জাত খাদ্য রাখার ব্যবস্থা করুন।
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ইসলামিক উপায়। স্মৃুতিশক্তি বৃদ্ধির আমল। স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির দোয়া
মানব জীবনের এমন কোন বিয়ষ নেই যা ইসলাম আলোচনা করে নাই। এপর্যায়ে আমি স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ইসলামিক উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো।
আপনি যদি স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির দোয়া, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায় খাবার, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ব্যায়াম, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির হোমিও উপায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ইসলামিক উপায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির আমল ও বাচ্চাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
আল্লাহর উপর বিশ্বাস ও ভরসা স্থাপন করা: মহান আল্লাহ তালা আসমান জমিনের সবকিছুর নিয়ন্ত্রণকর্তা্। তাই যে কোন বিষয়ে আল্লাহর উপর অগাধ বিশ্বাস ও ভরসা রাখা একান্তভাবে প্রয়োজন। কারণ আপনার মনের ভিতরের সমস্ত কিছুর খোঁজ মহান আল্লাহ তালার কাছে অজ্ঞাত নয়।
ইখলাস অর্জন করা: ইখলাস বা আন্তরিকতার উপর ইসলাম বিশেষভাবে জোর দিয়েছেন। এজন্য ইসলাম বিশুদ্ধ নিয়তের কথা বলেছেন। স্মৃতিশক্তি বা স্মরণশক্তি বৃদ্ধিতে বিশুদ্ধ নিয়ত বা ইখলাস অর্জন করার কোন বিকল্প নেই।
আমল করা: আপনি যদি কোন বিষয় মনে রাখতে চান তাহলে আপনাকে সে বিষয়ে নিয়মিত আমল করতে হবে। কেননা আপনি যে বিয়ষটি মনে রাখতে চাইছেন সে বিষয়ে যদি আপনার আমল না থাকে তাহলে সেবিষয়টি খেয়াল রাখতে না পারাটাই স্বাভাবিক। তাই ইসলাম কোন বিষয় মনে রাখতে সে বিষয়ে আমল করার নির্দেশ দিয়েছেন।
পাপ কাজ থেকে বিরত থাকা: পাপ কাজ থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করা। কারণ, পাপ কাজ সকল আমল নষ্ট করে দেয়। মনের ভিতরের ইখলাসকে নষ্ট করে দেয়। তাই স্মরণশক্তি বৃদ্ধিতে পাপকাজ থেকে বিরত থাকা একান্ত প্রয়োজন।
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির দোয়া। স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ইসলামিক উপায়
সুপ্রিয় পাঠক, এখন আমি স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির দোয়া সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো। আপনি যদি স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির দোয়া, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায় খাবার, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ব্যায়াম, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির হোমিও উপায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ইসলামিক উপায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির আমল ও বাচ্চাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির দোয়া:
বাংলা উচ্চারণ- ‘রাব্বি যিদনি ইলমা’
অর্থ – হে আমার রব!আমার জ্ঞান বাড়িয়ে দিন।( সুরা ত্বহার ১১৪ নং আয়াত)
মহান আল্লাহ তালার নেক নজর ছাড়া জীবনে কোন কিছূতেই কামিয়াবী হওয়া সম্ভব নয়। সেজন্য একজন মুমিন বান্দা হিসাবে সব সময় তাঁর কাছে দোয়া ও জিকিরের মাধ্যমে কল্যাণ কামনা করা একান্ত কর্তব্য। এজন্য সদাসর্বদা আল্লাহ তালার কাছে জ্ঞান ভিক্ষা করা ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির জন্য দোয়া করা ।
আরো পড়ুন: ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে প্রধান চ্যালেঞ্জ সমূহ জেনে নিন
শেষ কথা: স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায়। স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ইসলামিক উপায়
আশা করি আপনি স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির দোয়া, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায় খাবার, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ব্যায়াম, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির হোমিও উপায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ইসলামিক উপায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির আমল ও বাচ্চাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। আমার এ পোস্টটি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করতে ভূলবেন না। ভাল থাকবেন। খোদা হাফেজ।